স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াতে পায়ের সঠিক যত্ন

স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াতে পায়ের সঠিক যত্ন

স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াতে পায়ের সঠিক যত্ন 1
স্যাঁতস্যাঁতে আবহাওয়াতে পায়ের সঠিক যত্ন ১) বন্ধ জুতো পরবেন না অনেকেই ভাবেন বন্ধ জুতো পরলে পায়ে পানি লাগবে না। আসলে কিন্তু জল-কাদায় মাখামাখি হয়ে জুতোয় পানি ঢুকেই পড়বে আর জুতোর ভেতরটা প্যাচপ্যাচে হয়ে থাকবে। এমন অবস্থায় পায়ে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়ে বারোটা বেজে যেতে পারে। বরং এমন জুতো পরুন যা সামনে-পেছনে খোলা। এতে বৃষ্টির পানি পায়ের আশেপাশে জমে থাকার সুযোগ পাবে না। আর বৃষ্টি থেমে গেলে পা শুকিয়েও যাবে জলদি। আর হ্যাঁ, কখনোই ভেজা জুতো পরবেন না। অন্য কারও সাথে জুতো শেয়ার করার তো প্রশ্নই আসে না। ২) পা পরিষ্কার রাখুন প্রতিদিন বাসায় ফিরে ভালো করে পা পরিষ্কার করুন। পায়ে যদি কাদাপানি বেশি লেগে থাকে তবে বাসায় ফেরার জন্য অপেক্ষা না করে অফিস-স্কুল-কলেজে পৌঁছে যতো দ্রুত সম্ভব পা ধুয়ে নিন। বাড়িতে এসে পা ধুতে ব্যবহার করুন হালকা গরম পানি এবং কোনো মাইল্ড সাবান। ঝামা দিয়ে পায়ের গোড়ালি ঘষে নিতে পারেন। এতে জেদি ময়লাও উঠে যাবে। পায়ের আঙ্গুলের মাঝের এলাকা ভালো করে শুকিয়ে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল পাউডার দিতে পারেন। নখ ছোট রাখুন কারণ বড় নখের মাঝে ময়লা জমে ইনফেকশনের সম্ভাবনা বাড়ায়। এছাড়া পা ধোয়ার পর ডেটল জাতীয় তরল পানিতে মিশিয়ে সেই পানিতে পা আরেকবার ধুয়ে নেওয়াটাও ভালো। ৩) পার্লারে পেডিকিউর না করাই ভালো পার্লারে অনেক সময়ে দেখা যায় একাধিক মানুষের পেডিকিউর করার জন্য একই ইন্সট্রুমেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে এবং প্রতিবার ব্যবহারের আগে ভালো করে পরিষ্কার করাও হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে পা থেকে পায়ে ইনফেকশন ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। পার্লারে যদি পেডিকিউর করাতে যেতেই হয় তবে নিজের পেডিকিউওর সেট নিয়ে যান। ৪) খালি পায়ে হাঁটবেন না বাড়ির বাইরে তো খালি পায়ে হাঁটার চিন্তাও করবেন না। আর বাড়িতেও খালি পায়ে মেঝেতে হাঁটবেন না। এ সময়ে স্যাঁতস্যাঁতে মেঝেতে অনেক জীবাণু থাকতে পারে। বাড়িতেও হালকা একজোড়া চপ্পল পরে হাঁটুন। ৫) ময়েশ্চারাইজ আবহাওয়া যতই স্যাঁতস্যাঁতে হোক না কেন, রাত্রে ঘুমাতে যাবার আগে পা ভালো করে ধুয়ে, শুকিয়ে পায়ে ময়েশ্চারাইজার মালিশ করে ঘুমাবেন। এতে ত্বকের মরা কোষ উঠে আসবে, ত্বক থাকবে নিরাপদ। ৬) মোজা রাখুন পরিষ্কার মেয়েরা তেমন একটা মোজা পরেন না, বৃষ্টির সময়ে তো নয়ই। তবে ছেলেরা অনেক সময়ে জুতোমোজা পরে বের হয়ে বৃষ্টির মাঝে পড়ে যান। কেউ আবার মোজা না পরে থাকতে পারেন না। সেক্ষেত্রে একই মোজা পর পর দুই দিন পরবেন না। মোজা ধুয়ে ভালো করে শুকিয়ে নিন। সম্ভব হলে আয়রন করে নিন, এরপর ভেতরে একটু পাউডার দিয়ে পরে ফেলুন। ৭) ফুট মাস্ক পায়ের ত্বক ভালো রাখতে মুলতানি মাটি, নিম পেস্ট, হলুদ পেস্ট এবং ল্যাভেন্ডার অয়েল অল্প একটু পানির সাথে মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করতে পারেন। এই মাস্ক পায়ে লাগিয়ে আধা ঘন্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। এরপর পা ম্যাসেজ করে নিন অলিভ অয়েল দিয়ে।

১) বন্ধ জুতো পরবেন না

অনেকেই ভাবেন বন্ধ জুতো পরলে পায়ে পানি লাগবে না। আসলে কিন্তু জল-কাদায় মাখামাখি হয়ে জুতোয় পানি ঢুকেই পড়বে আর জুতোর ভেতরটা প্যাচপ্যাচে হয়ে থাকবে। এমন অবস্থায় পায়ে ফাঙ্গাল ইনফেকশন হয়ে বারোটা বেজে যেতে পারে। বরং এমন জুতো পরুন যা সামনে-পেছনে খোলা। এতে বৃষ্টির পানি পায়ের আশেপাশে জমে থাকার সুযোগ পাবে না। আর বৃষ্টি থেমে গেলে পা শুকিয়েও যাবে জলদি। আর হ্যাঁ, কখনোই ভেজা জুতো পরবেন না। অন্য কারও সাথে জুতো শেয়ার করার তো প্রশ্নই আসে না।

২) পা পরিষ্কার রাখুন

প্রতিদিন বাসায় ফিরে ভালো করে পা পরিষ্কার করুন। পায়ে যদি কাদাপানি বেশি লেগে থাকে তবে বাসায় ফেরার জন্য অপেক্ষা না করে অফিস-স্কুল-কলেজে পৌঁছে যতো দ্রুত সম্ভব পা ধুয়ে নিন। বাড়িতে এসে পা ধুতে ব্যবহার করুন হালকা গরম পানি এবং কোনো মাইল্ড সাবান। ঝামা দিয়ে পায়ের গোড়ালি ঘষে নিতে পারেন। এতে জেদি ময়লাও উঠে যাবে। পায়ের আঙ্গুলের মাঝের এলাকা ভালো করে শুকিয়ে অ্যান্টি-ফাঙ্গাল পাউডার দিতে পারেন। নখ ছোট রাখুন কারণ বড় নখের মাঝে ময়লা জমে ইনফেকশনের সম্ভাবনা বাড়ায়। এছাড়া পা ধোয়ার পর ডেটল জাতীয় তরল পানিতে মিশিয়ে সেই পানিতে পা আরেকবার ধুয়ে নেওয়াটাও ভালো।

৩) পার্লারে পেডিকিউর না করাই ভালো

পার্লারে অনেক সময়ে দেখা যায় একাধিক মানুষের পেডিকিউর করার জন্য একই ইন্সট্রুমেন্ট ব্যবহার করা হচ্ছে এবং প্রতিবার ব্যবহারের আগে ভালো করে পরিষ্কার করাও হচ্ছে না। এসব ক্ষেত্রে পা থেকে পায়ে ইনফেকশন ছড়ানোর সম্ভাবনা থাকে। পার্লারে যদি পেডিকিউর করাতে যেতেই হয় তবে নিজের পেডিকিউওর সেট নিয়ে যান।

৪) খালি পায়ে হাঁটবেন না

বাড়ির বাইরে তো খালি পায়ে হাঁটার চিন্তাও করবেন না। আর বাড়িতেও খালি পায়ে মেঝেতে হাঁটবেন না। এ সময়ে স্যাঁতস্যাঁতে মেঝেতে অনেক জীবাণু থাকতে পারে। বাড়িতেও হালকা একজোড়া চপ্পল পরে হাঁটুন।

৫) ময়েশ্চারাইজ

আবহাওয়া যতই স্যাঁতস্যাঁতে হোক না কেন, রাত্রে ঘুমাতে যাবার আগে পা ভালো করে ধুয়ে, শুকিয়ে পায়ে ময়েশ্চারাইজার মালিশ করে ঘুমাবেন। এতে ত্বকের মরা কোষ উঠে আসবে, ত্বক থাকবে নিরাপদ।

৬) মোজা রাখুন পরিষ্কার

মেয়েরা তেমন একটা মোজা পরেন না, বৃষ্টির সময়ে তো নয়ই। তবে ছেলেরা অনেক সময়ে জুতোমোজা পরে বের হয়ে বৃষ্টির মাঝে পড়ে যান। কেউ আবার মোজা না পরে থাকতে পারেন না। সেক্ষেত্রে একই মোজা পর পর দুই দিন পরবেন না। মোজা ধুয়ে ভালো করে শুকিয়ে নিন। সম্ভব হলে আয়রন করে নিন, এরপর ভেতরে একটু পাউডার দিয়ে পরে ফেলুন।

৭) ফুট মাস্ক

পায়ের ত্বক ভালো রাখতে মুলতানি মাটি, নিম পেস্ট, হলুদ পেস্ট এবং ল্যাভেন্ডার অয়েল অল্প একটু পানির সাথে মিশিয়ে মাস্ক তৈরি করতে পারেন। এই মাস্ক পায়ে লাগিয়ে আধা ঘন্টা রেখে ধুয়ে ফেলুন। এরপর পা ম্যাসেজ করে নিন অলিভ অয়েল দিয়ে।