ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য টক দই মুখে ব্যবহার করুন। যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা মধু ও দই মিশিয়ে ত্বকে ব্যবহার করুন। মিনিট ২০ রাখুন মুখে, এরপর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে কমপক্ষে ৩ দিন এরকম লাগান।
প্রাণখোলা হাসি শারীরিক চাপ এবং স্ট্রেস মুক্ত হতে সাহায্য করে থাকে। ১ টি ভালো হাসির পরে ৪০ মিনিট পর্যন্ত শরীরের পেশী শিথিল থাকে।
পিয়াজ ,রসুন, আমলকী আর কোকোনাট অয়েল একসাথে মিশিয়ে হালকা গরম করে মাথায় দিয়ে শ্যাম্পু করুন। এটি চুল বৃদ্ধি করবে আর চুল পরা রোধ করবে।
একটি হট ওয়াটার ব্যাগে গরম পানি ভরে আপনার কপালে ও ঘাড়ে লাগান। এর ফলে সেই স্থানের মাসেলগুলো রিলেক্স হবে এবং মাথা ব্যথা ও টেনশন কমবে।
কয়েকটি পেয়ারা পাতা নিন। তারপর এক গ্লাস পানিতে সিদ্ধ করুন। এবার ওই পানি দিয়ে কুলকুচি করুন। দাঁত ব্যাথা কমে যাবে।
তরমুজের বীচি বেটে ত্বকে লাগালে ত্বক ভালো থাকে। তাছাড়া ত্বকের মধ্যে তরমুজের বীচির তেল ব্যবহার করলে ব্রণের সমস্যা দূর হয়ে যায়।
খালি পেটে ফলের রস খেলে, অথবা ফল খাওয়া ডায়াবেটিস রোধে খুবই কার্যকরী উপাদান। তবে দেখা গেছে, স্বাদে তিতা ফলের রস খেলে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে করোল্লা বা উচ্ছা জাতীয় খাবার সাস্থ্যের জন্য বেশ কার্যকারী । এগুলো জুস অথবা ভাঁজি করে খাওয়া যেতে পারে। এজন্য অবশ্য আপনারা প্রতিদিনের খাবারের তালিকা পরিবর্তনের দরকার হবে না।
ঘাড়, গলায় ও মুখে পাউডার লাগানোর সময় হালকা ভেজা স্পঞ্জ ব্যবহার করুন। কমপ্যাক্ট পাউডার সহজে সেট করবে এবং বেশিক্ষণ মেকআপটিকে থাকবে।
নিয়মিত সাইকেল চালালে ওজন কমে। সাইকেল চালালে ক্যালোরি খরচ বৃদ্ধি পায় এবং মেটাবলিজম বা বিপাকের হার বৃদ্ধি করে, যার ফলে ওজন কমতে সাহায্য করে।
নেল পলিশ ব্যবহারের আগে স্বচ্ছ নেল পলিশ লাগান। এতে নখ হলুদ হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
অনেক সময় কোক, পেপসির বোতল ফ্রিজে রেখে দিলেও ঠাণ্ডা হতে সময় নেয়। এক টুকরো ভেজা তোয়ালে দিয়ে বোতলটি পেঁচিয়ে রাখুন। দেখবেন কিছুক্ষণের মধ্যে কোকের বোতল ঠান্ডা হয়ে গেছে।
গরম পানি শরীরের বিপাক ক্রিয়া খুব ভালোভাবে সম্পন্ন করে। যার ফলে বাড়তি মেদ কমবে। তবে আরো বেশি কাজ দিবে যদি সকালে খালি পেটে গরম পানির সাথে লেবু মিশ্রিত করে পান করেন। এটা বডি ফ্যাট ভাঙতে সাহায্য করবে।
চুল বড় হোক কিংবা ছোট, খুশকি থেকে বাঁচতে চাইলে তা কখনোই ভেজা অবস্থায় আঁচড়ানো যাবে না।
টুথ পেস্ট আর লবণ মিশিয়ে নাকে লাগিয়ে রাখুন ১০ মিনিট। তারপর ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন নাকে কোন ব্ল্যাকহেডস এবং হোয়াইটহেডস নেই।
যদি মুখে কালো দাগ হয়ে যায় তাহলে শশা, পেঁপে আর টমেটোর রস সম পরিমাণে মিশিয়ে মুখে লাগান৷ এই লেপটা যখন শুকিয়ে যাবে তখন দ্বিতীয় বার আবার এই লেপটা লাগান৷ এইভাবে তিন-চার বার এই লেপটা লাগান৷ ২০মিনিট লেপটা লাগিয়ে রাখার পরে মুখটা ভালো করে উষ্ণ জল দিয়ে ধুয়ে নিন৷
মধু ও দুধ একসঙ্গে মিলিয়ে ব্যবহারে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।
রোদে পোড়া দাগ দূর করতেচিনি ও লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে ত্বকে ম্যাসেজ করা যেতে পারে। একটি লেবুর অর্ধেকটা রস করে গোসলের পানিতে বা বাথটবে মিশিয়ে নিলে তা ত্বক ও হাত সুন্দর নরম করবে৷ হাতের নখে হলুদ দাগ থাকলে তার ওপর তাজা লেবুর রস কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রাখলে, সেই দাগও একেবারে উঠে যাবে এবং নখও শক্ত হবে।
কয়েক ফোটা বাদাম বা নারকেল তেল হাতে নিয়ে আস্তে আস্তে চুলের আগায় লাগিয়ে নিন৷ এতে চুলের আগা ফাটা বন্ধ হয়ে চুলকে করবে মসৃণ, সুন্দর৷
তক সুস্থ রাখতে রাতে শোবার আগে ভালোভাবে মুখ ধুয়ে নিবেন। মুখে মেকাপ থাকলে ভালোভাবে তুলে ফেলতে হবে।
শুষ্ক তকের জন্য ৩ ৪ চামচ গরম দুধের মধ্যে ১ চামচ মধু আর লেবুর রস মিশিয়ে ভাল করে ফেটিয়ে নিন। এই প্যাকটা ময়শ্চারাইজারের কাজ করবে৷ এই প্যাকটা ব্যবহার করলে ত্বকের উজ্বলতা বাড়বে।
আমলকীর তৈরি তেল চুলের জন্য অনেক বেশি উপকারী। এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে চুল পরা কমে, চুলের বাদামী ভাব দূর হয়, চুল দ্রুত বড় হয়, খুশকি মুক্ত থাকে, চুল ঘন হয়।