কম দামি, সহজলভ্য ও পুষ্টিকর ফলের মধ্যে সবার আগে আসে পেয়ারার নাম। এমন উপকারী ফল খুব কমই আছে। বলা হয়ে থাকে, আপেলের চেয়েও বেশি উপকার এই পেয়ারায়। তাই চিকিৎসকরা প্রতিদিন একটি করে পেয়ারা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তবে পেয়ারার পাশাপাশি পেয়ারা পাতায় রয়েছে নানা উপকার। নিয়মিত এক মাস এই পাতা খেলে দারুণ উপকার মিলবে! ঝুঁকি কমবে বিভিন্ন রোগের। কোন কোন রোগের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে এই পাতা, চলুন জেনে নেওয়া যাক। ১

বিভিন্ন রোগে উপকার মিলবে পেয়ারা পাতায়, কতটুকু, খেতে হবে যেভাবে

কম দামি, সহজলভ্য ও পুষ্টিকর ফলের মধ্যে সবার আগে আসে পেয়ারার নাম। এমন উপকারী ফল খুব কমই আছে। বলা হয়ে থাকে, আপেলের চেয়েও বেশি উপকার এই পেয়ারায়। তাই চিকিৎসকরা প্রতিদিন একটি করে পেয়ারা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

 

তবে পেয়ারার পাশাপাশি পেয়ারা পাতায় রয়েছে নানা উপকার। নিয়মিত এক মাস এই পাতা খেলে দারুণ উপকার মিলবে! ঝুঁকি কমবে বিভিন্ন রোগের। কোন কোন রোগের হাত থেকে মুক্তি দিতে পারে এই পাতা, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

১<পেয়ারা পাতায় প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল যৌগ থাকে।

২<এগুলো অন্ত্রের খারাপ ব্যাক্টেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে। ফলে বদহজম ও পেট ফাঁপার মতো সমস্যা কমে।৩<যারা প্রি-ডায়াবেটিস বা টাইপ-২ ডায়াবেটিসে ভুগছেন, তাদের জন্য পেয়ারা পাতা আদর্শ। শরীরে গ্লুকোজ শোষণ করে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এই পাতা।

আরো পড়ুন

৪<জাপানে ফেলা দুই পারমাণবিক বোমার নাম ‘লিটল বয়’ ও ‘ফ্যাট ম্যান’ রাখা হয় কেন

৫<পেয়ারা পাতায় কোয়ারসেটিন ও ভিটামিন সি-এর মতো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে বিশেষ কার্যকরী।

৬<পেয়ারা পাতায় রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ও প্রদাহ বিরোধী গুণ। ফলে ব্রণ বা ত্বকের জ্বালাপোড়া কমাতে সাহায্য করে এটি। এমনকি ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও দারুণ কাজ দেয় এই পাতা।

পেয়ারা পাতার চা নিয়মিত সেবন করলে খারাপ কোলেস্টেরল কমে। এই চা নিয়মিত সেবনে হৃদরোগের ঝুঁকিও অনেকটা কমে আসে।

পেয়ারা পাতা জটিল কার্বোহাইড্রেটকে চিনিতে রুপান্তরিত হতে বাধা দেয়। ফলে দেহের ওজন কমাতে এই পাতা বিশেষ সহায়ক।

পেয়ারা পাতা আলসারের রোগীদের জন্য উপকারী। যদিও তা ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।